মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে ২০২২ | Malaysia Visa Open Date 2022 মালয়েশিয়া ভিসা অনলাইন আবেদনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ২৮ জানুয়ারি ২০২২ প্ল্যান্টেশন খাতে আবেদন করতে হবে বলে জানিয়েছেন, দেশটির মানবসম্পদমন্ত্রী এম সারাভানান।
এই পোস্টের বিষয়বস্তুসমূহ:
মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে ২০২২
মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে, এ নিয়ে অনেকেই অপেক্ষায় ছিলেন এতো দিন। অবশেষে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মালয়েশিয়া ভিসা খুলেছে দীর্ঘ তিন বছর পর।
২৮ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে দেশটির সঙ্গে কর্মী পাঠানো সংক্রান্ত সমঝোতা চুক্তি সই হয় বাংলাদেশের। এখন থেকে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার প্রতিষ্ঠানগুলো বৃক্ষরোপণ, বাগান, কৃষি, উৎপাদন, পরিষেবা, খনি ও খনন, নির্মাণ ও গৃহকর্মীর কাজে কর্মী নিয়োগ দিতে পারবে।
Malaysia Visa Open Date 2022
২৮ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানী বা কর্মী পাঠানোর ব্যাপারে বাংলাদেশের পক্ষে প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমদ ও মালয়েশিয়ার পক্ষে দেশটির মানবসম্পদমন্ত্রী দাতুক সেরি এম সারাভানান সমঝোতা চুক্তি সাক্ষর করেন। এই চুক্তির মধ্য দিয়ে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়ার কার্যকারিতা শুরু হলো। অর্থাৎ এর মাধ্যমে মালয়েশিয়ার ভিসা খুলে গেলো।
মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী দাতুক সেরি এম সারাভানান বলেন, সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পরপরই বাংলাদেশি কর্মী নেওয়া শুরু হবে। এই শ্রমিকদের জন্য বাগান, কৃষি, উৎপাদন, পরিষেবা, খনি ও খনন, নির্মাণ এবং গৃহপরিচারকসহ বিভিন্ন খাত উন্মুক্ত থাকবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়মানুসারে মালয়েশিয়ায় যেতে ইচ্ছুকদের সে দেশে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হতে পারে।
জানা গেছে, নানা অভিযোগ তুলে ২০০৯ সালে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল মালয়েশিয়া। এরপর দীর্ঘ ৭ বছর বন্ধ থাকার পর মালয়েশিয়া সরকার তাদের পাঁচটি খাতে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের সমন্বয়ে ‘জিটুজি প্লাস’ পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে রাজি হওয়ার পর ২০১৬ সালে ঢাকায় দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়। এরপর আবারো বন্ধ হয়ে যায় ভিসা প্রক্রিয়া। অবশেষে ২৮ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে আবারো কলিং ভিসার সুযোগ তৈরি হলো।
মালয়েশিয়া কাজের বেতন কত
জানা গেছে, মালয়েশিয়ায় সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সর্বনিম্ন মাসিক মজুরি/বেতন ১,২০০ রিঙ্গিত। যা বাংলাদেশি ২৪,৪২০ টাকার সমান (১ রিঙ্গিত ২০.১ টাকার সমান, রেট কম-বেশি হয়)। তবে দেশটিতে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মীদের যথাযথ বেতন দেয় না বলেও অভিযোগ রয়েছে।
সম্প্রতি এক বিবৃতিতে ফেডারেশন অব মালয়েশিয়ান ম্যানুফ্যাকচারারস (এফএমএম) জানায়, শিল্পখাতে ২০২২ সাল নাগাদ তাদের ৬ লাখের বেশি শ্রমিক লাগবে। রপ্তানীভিত্তিক কোম্পানিগুলোতে এই শ্রমিকের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি।
মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়
মালয়েশিয়াতে তিন ধরনের নাগরিকত্ব ব্যবস্থা রয়েছে প্রথম হল যারা আদি নাগরিক তারা। তাদেরকে মালয় ভাষায় আস্লি বলে , তারা হচ্ছে মালয়েশিয়ার প্রথম পর্যায়ের নাগরিক । দ্বিতীয়ত রয়েছে যারা নগর সভ্যতার যুগ থেকে মালয়েশিয়ার শহর বা নগরে বাস করে, তারা মূলত আস্লি দের থেকেই এসেছে তবে বহু আগে তাদের আদি বাসস্থান ত্যাগ করেছে।
মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব বিষয়ক একটি আইন আছে যাকে “Malaysian nationality law বা মালয়েশিয়ার জাতীয়তা আইন” বলা হয়। মালয়েশিয়ার জাতীয়তা আইন হল মালয়েশিয়ার আইন যা নাগরিকত্ব এবং অন্যান্য জাতীয়তার সাথে সম্পর্কিত। এই আইনটি মালয়েশিয়ার সংবিধানের ১৪ থেকে ৩১ অনুচ্ছেদে প্রতিষ্ঠিত।
মালয়েশিয়া স্থায়ী বসবাসের জন্য একটি পয়েন্ট-ভিত্তিক সিস্টেম অফার করে, যেখানে আবেদনকারীদের অবশ্যই সম্ভাব্য 120-এর মধ্যে কমপক্ষে ৬৫ নম্বর পেতে হবে এবং একটি স্পনসরও থাকতে হবে। পয়েন্ট পাওয়ার জন্য ক্যাটাগরির মধ্যে রয়েছে বেতন, বয়স, কাজের অভিজ্ঞতা, ভাষার দক্ষতা, বিনিয়োগ, মালয়েশিয়ায় বসবাসের সময় ইত্যাদি।
প্রাকৃতিকীকরণ হল এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে মালয় ঐতিহ্য নেই এমন লোকেরা নাগরিক হতে পারে। এই প্রক্রিয়ার জন্য আবেদনের আগে ১০ বছরের মধ্যে ১০ বছর মালয়েশিয়ায় বসবাস করতে হবে এবং মালয় ভাষায় কথা বলতে হবে।
মালয়েশিয়া বিজনেস ভিসা
আন্তর্জাতিক কোম্পানির অধীনে বিজনেস রেসিডেন্স ভিসা করলে পাঁচ বছর পরে মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব (পিআর) পাওয়া যায় বেশ সহজেই। ২ বছর পর পর ভিসা নবায়ন করে আজীবন বসবাস করা যায় এবং ৫ বছর পর স্থায়ী নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা যায়। গত কয়েক বছরে বহু বাংলাদেশি স্থায়ী নাগরিকত্ব বা মালয়েশিয়ান পাসপোর্ট পেয়েছেন।
মালয়েশিয়ার জীবনমান প্রায় ইউরোপের মতোই। তবে খরচ বাংলাদেশের তুলনায় খুব বেশি বলা যাবে না। বরং নিশ্চিন্ত জীবনের মূল্যমান চিন্তা করলে কমই বলতে হবে। মিশ্র জাতিগোষ্ঠীর দেশ মালয়েশিয়া। এখানে মালয়, চায়নিজ আর ভারতীয়দের পাশাপাশি বাংলাদেশিরাও নিজেদের স্থান করে নিয়েছেন। শুধু শ্রমিকই নন, নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, আধুনিক হাসপাতালের চিকিৎসক থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী শ্রেণিও রয়েছেন।
টাইমস স্কয়ার, লয়েট প্লাজা, চায়না মার্কেট বা ওল্ড টাউনই শুধু নয়, কুয়ালালামপুরের বুকিত বিনতান আর কোতোরায়াতে বেশ সুনামের সঙ্গেই ব্যবসা করছেন বাংলাদেশিরা। আবার পেনাং বা মালাক্কার মতো পর্যটন শহরগুলোতেও রয়েছে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের আধিপত্য।
মালয়েশিয়ার এসব সুবিধা পেতে হলে ভিনদেশিদের নিতে হয় ক্যাটাগরি-১ ভিসা। বিদেশিদের জন্য এখানে সবচেয়ে সম্মানজনক ভিসা হচ্ছে ক্যাটাগরি-১ ভিসা। এই ভিসাধারীরা প্রায় মালয় নাগরিকের সমান সুবিধাই পান। তাঁদের মালয়েশিয়ায় ট্যাক্স পেয়ার সিটিজেন হিসেবে সম্মান করা হয়। এই ভিসাধারীরা মালয়েশিয়ায় নিজেদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমেই গাড়ি ও বাড়ির জন্য লোন নিতে পারেন। তাঁরা বাড়ি কিনতে পারেন। নিজ সন্তানদের মালয়েশিয়ার সরকারি স্কুলেই পড়াশোনা করাতে পারেন। এই সুবিধা অনেক সময় সেকেন্ড হোমের আওতায় যাঁরা এসেছেন, তাঁরাও পান না।
সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এই ভিসাধারী ৫ থেকে ৬ বছরের মধ্যেই পিআর (পারমানেন্ট রেসিডেন্স)–এর আবেদন করতে পারেন। আর ব্যাংক স্টেটমেন্টসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে এক শতে ৬৫ বা তার বেশি পয়েন্ট ওঠাতে পারলে ভিসাধারী সহজেই পেয়ে যান নাগরিকত্ব।
ওয়ার্ল্ডওয়াইড মাইগ্রেশন কনসালট্যান্ট লিমিটেড নামের একটি কনসালটেন্সি ফার্ম দীর্ঘদিন ধরে মালয়েশিয়ায় শিক্ষিত বাংলাদেশি, উচ্চ প্রোফাইলধারী ব্যক্তি, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ, অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা ও বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তার এ ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সেবা দিচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার রাজু আহমেদ৷ তিনি জানান, ক্যাটাগরি-১ ভিসার আবেদন করার জন্যে নিজের সই করা জীবনবৃত্তান্ত, শিক্ষাজীবনের সব সনদের ফটোকপি, কাজের অভিজ্ঞতা, পরিবারের বিস্তারিত (স্ত্রী ও সন্তানদের) বিবরণ জমা দিতে হয়। শুধু স্নাতক সম্পন্নরাই এ ক্ষেত্রে আবেদন করতে পারবেন। স্নাতক সম্পন্ন করার সনদের ফটোকপি অবশ্যই জমা দিতে হবে। আর দিতে হবে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের ৬ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি। এ ছাড়াও পাসপোর্টের সব পাতার ফটোকপি জমা দিতে হবে। স্থানীয় কমিশনারের সই করা চারিত্রিক সনদও প্রয়োজন হবে। এ ছাড়াও দেশের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের স্টেটমেন্ট এবং স্থানীয় টেলিফোন বা কারেন্টের ইউটিলিটি বিল প্রয়োজন হয়।
ব্যবসায়ী রেসিডেন্স ভিসার জন্যে কোম্পানি লাইসেন্স প্রয়োজন হয়। এ লাইসেন্স পেতে প্রার্থীর নামে ট্যাক্সের রেজিস্ট্রেশন করে দিতে হয় ফার্মকে। অনুমোদিত কোম্পানির মাধ্যমেই সরকারি দপ্তর থেকে লোকাল কোম্পানির লাইসেন্স নিতে হবে। এ ছাড়াও ল ইয়ার কোম্পানি এবং জয়েন্ট স্টক কোম্পানির অনুমোদনও নেওয়ার দায়িত্ব থাকে ফার্মের ওপর। সব কাগজপত্র ঠিক থাকলে ৩০ থেকে ৪০ দিনের মধ্যেই পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। কাগজপত্র ঠিক হয়ে গেলে মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন অফিস কনসালটেন্সি ফার্মের মাধ্যমে প্রার্থীকে তলব করে। তখনই মালয়েশিয়া পৌঁছে ইমিগ্রেশনে যেতে হয় প্রার্থীকে। মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন অফিসে এক ঘণ্টার মধ্যেই ভিসা হাতে দেয়। মিথ্যার আশ্রয় না নিয়ে সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কাগজপত্র দাখিল করলে কোনো প্রার্থীর আবেদনের ফাইল বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। ক্যাটাগরি-১ ভিসা ও বিজনেস রেসিডেন্স ভিসা সম্পর্কে আরও জানতে এবং করণীয় সম্পর্কে খোঁজ নিতে www.wwbmc.com এ ভিজিট করুন। অথবা [email protected] এবং [email protected] মেইলে প্রশ্ন করে জেনে নিতে পারেন বিস্তারিত।
মালয়েশিয়া যেতে কত টাকা লাগে
জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর ডাটাবেজ থেকেই কর্মী পাঠানো হবে। পাশাপাশি আগের মতো কোনো সিন্ডিকেট থাকবে না। সব বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সিই কর্মী পাঠাতে পারবেন। মালয়েশিয়া যেতে দালালদের টাকা না দেওয়ার অনুরোধ জানান তিনি।
মালয়েশিয়া যেতে খরচ লাখ টাকারও কম হবে: মন্ত্রী
সরকারি ভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার উপায়
সরকারিভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার উপায়বাংলাদেশ বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় পাঠানো হয় এই শ্রমিক। সরকারিভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার পদ্ধতি নিম্নরুপ: আপনার ইউনিয়ন পরিষদের তথ্য কেন্দ্রে গিয়ে নিবন্ধন করতে হবে শ্রম মন্ত্রণালয়ের নির্দিষ্ট সাইটে। নিবন্ধনের সময় নিজে উপস্থিত থাকতে হবে।
মালয়শিয়া শ্রমিক চাহিদা অনুযায়ী প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে লক্ষাধিক শ্রমিক পাঠানো হয়। বাংলাদেশ বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় পাঠানো হয় এই শ্রমিক। সরকারিভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার পদ্ধতি নিম্নরুপ:
- আপনার ইউনিয়ন পরিষদের তথ্য কেন্দ্রে গিয়ে নিবন্ধন করতে হবে শ্রম মন্ত্রণালয়ের নির্দিষ্ট সাইটে। নিবন্ধনের সময় নিজে উপস্থিত থাকতে হবে। নিবন্ধনের জন্যে ৩ দিন সময় দেয়া হয়।
- নিবন্ধনের জন্যে যোগ্য প্রার্থীর বয়স অবশ্যই ১৮-৪৫ এর মধ্যে,ওজন কমপক্ষে ৫০ কেজি, ২৫ কেজি ওজন উত্তলনের মত শক্তিশালী হতে হবে। উচ্চতা হতে হবে কমপক্ষে ৫ ফিট।
- নিবন্ধনের নোটিশ নির্দিষ্ট সময়ে শ্রম মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
- লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত ব্যক্তিদের মোবাইল ফোনে মেসেজ যাবে। মেসেজে প্রয়োজনীয় সকল তথ্য থাকবে। পরবর্তী কাজ সে অনুযায়ী করতে হবে।
স্টুডেন্ট ভিসায় মালয়েশিয়া যাওয়ার পদ্ধতি
উচ্চশিক্ষার জন্যে এশিয়ার দেশ গুলোর মধ্যে শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দ থাকে মালয়শিয়া। কারণ এখানে রয়েছে স্বল্প খরচে পড়ার ও কাজ করার সুযোগ। স্টুডেন্ট ভিসায় মালয়েশিয়া যাওয়ার পদ্ধতি:
- আপনি যদি স্কলারশিপে মালয়েশিয়া যেতে চান তবে আপনার থাকতে হবে একাডেমিকে ভালো রেজাল্ট। একটি ভালো মানের রেজাল্ট দিয়ে খুব সহজে মালয়েশিয়াতে ফুল ফি স্কলারশিপ পাওয়া যায়। এছাড়া পুরোপুরি না হলেও নির্দিষ্ট পরিমাণ স্কলারশিপ আপনি পেতে পারেন। তবে ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা থাকা চাই।
- সাধারণত আন্ডারগ্রেজুয়েট,গ্রেজুয়েট, মাস্টার্স ও পিএচডি প্রোগ্রামে মালয়শিয়ায় পড়তে চায় স্টুডেন্টরা।
- আপনি যে কোর্সে যেতে চান তা কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায় তা জেনে এপ্লাই করলে তারা যদি কনফার্রমেশন লেটার পাঠায় তাহলে তা শো করে আপনি এম্বেসি থেকে ভিসা নিতে পারেন।
- মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্যে ইংরেজিতে দক্ষতা আবশ্যক। এছাড়া মালয়েশিয়ার ভাষা জানা থাকলে তা কাজ করবে প্লাস পয়েন্ট হিসেবে।
- ভিসা পাওয়ার পর টিউশন ফী জমার জন্যে আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে কমপক্ষে ১ সপ্তাহ৷ তারপর আপনি আপনার সেশন অনুযায়ী যাত্রা শুরু করতে পারবেন।
- সাধারণত মালয়েশিয়াতে একজন বিদেশি শিক্ষার্থীর সব মিলিয়ে বার্ষরিক খরচ হয় ২৭০০ থেকে ৩০০০ ডলার অব্দি।
- এছাড়া কোন সেমিস্টারে এক সপ্তাহের বেশি সময় ছুটি পেলে সপ্তাহে সর্বোচ্চ ২০ ঘন্টা সময় পাওয়া যাবে পার্ট টাইম জবের।
আরও পড়ুন:
এছাড়াও আপনারা আমাদের সাইটে জানতে পারবেন নিত্য নতুন নিয়োগ, সরকারি চাকরি, বেসরকারি চাকরি, বিজ্ঞপ্তি, শিক্ষা নিউজ, তথ্য, আইন , দর্শনীয় স্থান ইত্যাদি । সবার আগে এসব সম্পর্কে জানতে আমাদের ফেসবুক পেইজটি লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন।