কোভিড-১৯ মহামারী প্রতিরোধে সরকার বিভিন্ন সময়ে জনস্বাস্থ্য রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জীবন ও জীবিকার তাগিদে লকডাউন শিথিল করা হয়েছে। বর্তমানে নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় কোভিড শনাক্তের হার শতকরা ১৪.৭৬ ভাগ এবং মৃত্যুর হার শতকরা ১.৭৩ ভাগ। কোভিড ডেডিকেটেড আইসিইউ এবং এর সমমান শয্যার শতকরা ৫৯ ভাগ এবং কোভিড সাধারণ শয্যার শতকরা ৩৫ ভাগ রোগী দ্বারা পূর্ণ ।
- সরকার কোভিড প্রতিরোধে ভ্যাকসিন কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। নিবন্ধিত ব্যক্তিরা এসএমএস পেলে নির্ধারিত কেন্দ্রে ভ্যাকসিন গ্রহণ করুন। প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন গ্রহণের পর সময়মত ২য় ডোজ ভ্যাকসিন গ্রহণ করুন। যারা ত্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের ১ম ডোজ গ্রহণ করে দীর্ঘদিন অপেক্ষা
- ভ্যাকসিনের পাশাপাশি সঠিক নিয়মে মাস্ক পরিধান করা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং জনসমাগম এড়িয়ে চলা কোভিড সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য অত্যাবশ্যকীয় ।
- অন্যথায় কোভিড সংক্রমণ ও মৃত্যুর সংখ্যা আবারো বাড়তে পারে এবং সেক্ষেত্রে পুনরায় কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের প্রয়োজন হয়ে পড়বে।
- পর্যটন কেন্দ্র, সামাজিক অনুষ্ঠান ও বিনোদনের স্থানসমূহে এই সমস্ত বিষয় খেয়াল রেখে জনসাধারণকে কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও কোভিড-১৯ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বনের জন্য আহবান জানানো যাচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তি দেখুন
নিজেকে, নিজের পরিবার-পরিজনকে এবং দেশকে কোভিড সংক্রমণ থেকে মুক্ত রাখতে যথাযথভাবে স্থাস্থ্য বিধি মেনে চলুন।
সরকারের আদেশ, গেজেট, বিজ্ঞপ্তি, পরিপত্র সবার আগে জানতে প্রজ্ঞাপন এর সাথেই থাকুন।