Wednesday, March 22, 2023
  • Login
Proggapan
  • হোম
  • নিয়োগ
  • সরকারি চাকরি
  • বেসরকারি চাকরি
  • বিজ্ঞপ্তি
  • শিক্ষা নিউজ
  • তথ্য
  • আইন
  • দর্শনীয় স্থান
No Result
View All Result
  • হোম
  • নিয়োগ
  • সরকারি চাকরি
  • বেসরকারি চাকরি
  • বিজ্ঞপ্তি
  • শিক্ষা নিউজ
  • তথ্য
  • আইন
  • দর্শনীয় স্থান
No Result
View All Result
Proggapan
No Result
View All Result
Home তথ্য

বাংলাদেশ নৌবাহিনী ,পদবিন্যাস ,বেতন ও ভাতা

Proggapan by Proggapan
January 10, 2022
in তথ্য
0
বাংলাদেশ নৌবাহিনী ,পদবিন্যাস ,বেতন ও ভাতা

বাংলাদেশ নৌবাহিনী ,পদবিন্যাস ,বেতন ও ভাতা  ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর অধীনে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্ম হয়। ঐ বছর জুলাই মাসে সেক্টর কমান্ডারদের কনফারেন্সের ঘোষণা মোতাবেক বাংলাদেশ নৌবাহিনী আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাঙালি অফিসার ও নাবিক পশ্চিম পাকিস্তান ত্যাগ করে দেশে এসে বাংলাদেশ নৌবাহিনী গঠন করেন। ভারত থেকে প্রাপ্ত ‘পদ্মা’ ও ‘পলাশ’ নামের ছোট দুটি গানবোট এবং ৪৯ জন নাবিক নিয়ে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ সকল নাবিক শত্রুর বিরুদ্ধে সম্মুখ যুদ্ধ ও গেরিলা যুদ্ধে লিপ্ত হয়। পাশাপাশি ‘অপারেশন জ্যাকপট’ নামে নির্ভীক ডুবুরীদল সমুদ্র ও নদী বন্দর সমূহে বিধ্বংসী আক্রমণ পরিচালনা করে। এতে হানাদার বাহিনীর ২৬ টি জাহাজ ধ্বংস হয় ও সমুদ্রপথ কার্যত অচল হয়ে পড়ে। স্বল্প সময়ের মধ্যে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে এ ধরনের সফল আক্রমণ মুক্তিযুদ্ধের এক গৌরবময় অধ্যায়ের সুচনা করে।

বাংলাদেশ নৌবাহিনী ,পদবিন্যাস ,বেতন ও ভাতা বর্তমানে প্রায় ১২০০ অফিসার, ১২,০০০ নাবিক এবং ২৫০০ বেসামরিক কর্মকর্তা/কর্মচারী চাকুরীরত আছেন। বর্তমানে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে ৮০ টি যুদ্ধ জাহাজ সহ ঢাকা, চট্টগ্রাম, কাপ্তাই, খুলনা ও মংলায় ৫টি বৃহৎ নৌঘাঁটি রয়েছে।

বাংলাদেশ নৌবাহিনী প্রায় ১ লক্ষ ৩ হাজার বর্গকিলোমিটার সমুদ্রসীমা রক্ষার মতো জাতীয় দায়িত্বে নিয়োজিত। দেশের তিন-চর্তুর্থাংশের সমান আয়তনের সমুদ্রসীমা রক্ষা এবং সমুদ্রসীমায় খনিজ সম্পদ ও মৎস্য আহরণসহ অর্থনৈতিক কর্মকান্ড সচল রাখা বাংলাদেশ নৌবাহিনীর দায়িত্ব। মুলতঃ বাংলাদেশ নৌবাহিনীর দায়িত্ব দুটি ভাগে বিভক্ত, যুদ্ধকালীন দায়িত্ব ও শান্তিকালীন দায়িত্ব। যুদ্ধের সময় সমুদ্র এলাকায় শত্রু মোকাবেলার পাশাপাশি গ্যাস, তেল ও খনিজ সম্পদের মত সমুদ্রসম্পদ রক্ষা এবং সমুদ্রপথে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সচল রাখা নৌবাহিনীর গুরুদায়িত্ব। এছাড়া শান্তির সময় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সদস্যরা লোকচক্ষুর অন্তরালে সাগরে চোরাচালান বিরোধী অভিযান, জলদস্যু বিরোধী অভিযান, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, মৎস্যসম্পদ রক্ষাসহ পরিবেশ দুষণ নিয়ন্ত্রন অভিযানে ব্যস্ত থাকেন। বন্যা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় দেশের সমুদ্র তীরবর্তী এলাকা এবং দ্বীপাঞ্চলের মানুষের পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে এগিয়ে আসে বাংলাদেশ নৌবাহিনী।

এই পোস্টের বিষয়বস্তুসমূহ:

  • বাংলাদেশ নৌবাহিনী ,পদবিন্যাস ,বেতন ও ভাতা
  • আবেদনের যোগ্যতাঃ
  • পদবিসমূহঃ
  • পরিচ্ছেদসমূহ
  • পদবিসমূহ (উচ্চক্রম অনুসারে)[সম্পাদনা]
  • বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
  • বেতন কতঃ-

বাংলাদেশ নৌবাহিনী ,পদবিন্যাস ,বেতন ও ভাতা

স্বাধীনতার পর নৌবাহিনীর প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়নের লক্ষ্যে যুক্তরাজ্য নৌবাহিনীর দুটি ফ্রিগেট বানৌজা ওমর ফারুক ও বানৌজা আলী হায়দার যথাক্রমে ১৯৭৬ এবং ১৯৭৮ সালে নৌবাহিনীতে সংযোজন করা হয়। ১৯৮২ সালে রাজকীয় নৌবাহিনীর তৃতীয় ফ্রিগেটটি বানৌজা আবুবকর নামে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়। পরবর্তী দুই দশকে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যুগান্তকারী পরিবর্তন সাধিত হয়। নৌবাহিনীর আকার বৃদ্ধির পাশাপাশি এর কার্যপরিধি, দায়িত্ব ও ভবিষ্যত পরিকল্পনায়ও পরিবর্তন সাধিত হয়। বিভিন্ন ধরনের জাহাজ সংযোজনের সাথে সাথে নৌবাহিনীতে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রশস্ত্র যেমন মিসাইল, টর্পেডো, মাইন এবং অন্যান্য সমরাস্ত্র সংযোজন করা হয়েছে। এছাড়াও পর্যায়ক্রমে নৌবাহিনীতে মিসাইল, টর্পেডো, মাইন এবং গোলাবারুদ সংরক্ষণ ও মেরামতের সক্ষমতা অর্জন করা হয়েছে। অন্যান্য দেশের উন্নত নৌবাহিনীর সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর আধুনিকায়ন, বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম ও জাহাজ সংযোজন ও বিয়োজন করা হয়েছে। বর্তমানে নৌবাহিনী বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা প্রতিরক্ষায় সদা প্রস্তুত। নৌবিমান শাখা সংযোজনের বিষয়টিও বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

বাংলাদেশ আন্তজার্তিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা উন্নয়নে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী সর্বপ্রথম জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যোগদান করে। আমাদের শান্তিরক্ষীরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অত্যন্ত সমস্যাসংকুল এলাকায় জীবনের ঝুকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। তারা তাদের বিশ্বস্ততা, আন্তরিকতা ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশের সম্মান ও মর্যাদা সমুন্নত করেছে। বর্তমানে ২১৯ জন নৌসদস্য আফগানিস্তান, বুরুন্ডি, কঙ্গো, চাঁদ, আইভরী কোষ্ট, লাইবেরিয়া ও সুদানে কর্তব্যরত আছে। অদ্যাবধি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ১১২৪ জন সদস্য ২৩ টি শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করেছে।

অফিসার ও নাবিকদের প্রশিক্ষণের জন্য নৌবাহিনীতে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ঘাঁটি রয়েছে। বাংলাদেশ নেভাল একাডেমীতে অফিসারদের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। এছাড়া বানৌজা ঈসাখান, তিতুমীর ও শহীদ মোয়াজ্জেমে অফিসার ও নাবিকদের পেশাগত প্রশিক্ষণ দান করা হয়। মুলত নৌ-প্রশিক্ষণের যুগান্তকারী উন্নয়ন নৌ-সদস্যদের বিশ্বের যেকোন স্থানে দায়িত্ব পালনে সক্ষম আন্তর্জাতিক মানের অফিসার ও নাবিক হিসেবে তৈরি করছে। জাহাজের প্রশিক্ষণের জন্য অপারেশনাল সী ট্রেনিং গাইড গঠন করা হয়েছে এবং নৌযুদ্ধের কৌশল রপ্তকরণ ও জাহাজ পরিচালনা প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে আধুনিক সিমুলেটর স্থাপন করা হয়েছে। স্কুল অফ মেরিটাইম ওয়ারফেয়ার অ্যান্ড ট্যাকটিকস-এ রয়েছে অত্যাধুনিক একশন স্পীড ট্যাকটিক্যাল ট্রেইনার, মেরীন ব্রীজ সিম্যুলেটর, সোলার মিস্যুলেটর এবং ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিম্যুলেটর।

বাংলাদেশ নেভাল একাডেমীতে অফিসারদের চার পর্বে মোট দুই বছর প্রাথমিক প্রশিক্ষণ দান করা হয়। এর মধ্যে ক্যাডেট হিসেবে তারা ৬ সপ্তাহ এবং মিডশীপম্যান হিসেবে ছয় মাস জাহাজে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ লাভ করে। প্রশিক্ষণ শেষে কমিশনপ্রাপ্ত নবীন অফিসারদের বিএসসি ডিগ্রি প্রদান করা হয়। কমিশনের পর এক্সিকিউটিভ শাখার অফিসারগণ বানৌজা ঈসা খানে, সরবরাহ শাখার অফিসারগণ বানৌজা তিতুমীরে এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইলেকট্রিক্যাল শাখার অফিসারগণ মিলিটারি ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজী-তে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি লাভ করে। পেশাগত তাত্ত্বিক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করে অফিসারগণ জাহাজ থেকে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ লাভ করে। প্রাথমিক প্রশিক্ষণ শেষে অফিসারগণ দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন বিষয়ের উপর সাব-স্পেশাইলাইজেশন করে। সকল শাখার অফিসারগণ বাংলাদেশ নেভাল একাডেমীতে জুনিয়র স্টাফ কোর্সে অংশগ্রহণ করে। এছাড়া বানৌজা ঈসা খানে এক্সিকিউটিভ শাখার, বানৌজা শহীদ মোয়াজ্জমে ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইলেকট্রিক্যাল শাখার এবং বানৌজা তিতুমীরে সরবরাহ শাখার অফিসারদের বিভিন্ন মেয়াদের স্পেশালাইজেশন কোর্স পরিচালনা করা হয়। সরবরাহ কোর্সের আওতায় উক্ত শাখার অফিসারগণ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় হতে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন। সীমিত সংখ্যক অফিসারকে সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে স্টাফকোর্স ও আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্স এবং জ্যেষ্ঠ অফিসারগণকে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে উচ্চতর কোর্স করানো হয়। সকল শাখার নাবিকদের বানৌজা তিতুমীরে ছয় মাসের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। পরবর্তী পর্যায়ে তারা নৌবাহিনীর বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ঘাঁটিতে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী পেশাগত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। সীমিত সংখ্যক যোগ্য নাবিককে উন্নত প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশেও প্রেরণ করা হয়।

বাংলাদেশ নৌবাহিনী ,পদবিন্যাস ,বেতন ও ভাতা

নৌবাহিনীর অফিসারদের র‌্যাংকসমূহ হচ্ছে অ্যাকটিং সাব-লেফটেন্যান্ট, সাব-লেফটেন্যান্ট, লেফটেন্যান্ট কমান্ডার, কমান্ডার, ক্যাপ্টেন, কমোডর, রিয়ার অ্যাডমিরাল, ভাইস অ্যাডমিরাল ও অ্যাডমিরাল।

সম্প্রতি বাংলাদেশ নৌবাহিনী ব্যাপক সামরিক ক্রয়-পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে। এর মধ্যে রয়েছে সামরিক বাহিনীর জন্য অস্ত্র, যন্ত্রপাতি এবং সামরিক সরঞ্জাম যেমন জাহাজ ধ্বংসকারী মিসাইল, সমুদ্রে টহলের বিমান, ফ্রিগেট, সাবমেরিন ও হেলিকপ্টার। নৌবাহিনীর সর্বাধুনিক ফ্রিগেট বানৌজা বঙ্গবন্ধুর ন্যায় অত্যাধুনিক যুদ্ধজাহাজ ক্রয় প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি আগামী কয়েক বৎসরের মধ্যে নৌবাহিনীর পুরাতন জাহাজসমূহ প্রতিস্থাপনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে।

সত্তরের দশকের গোড়ার দিকে যাত্রা শুরু করে ক্রমান্বয়ে নৌবাহিনীর জনবল বৃদ্ধি পেয়েছে। উন্নত হয়েছে প্রশিক্ষণের মানও। নৌবাহিনীতে বর্তমানে অন্যান্য বাহিনীর প্রশিক্ষণার্থী ছাড়াও বন্ধুপ্রতীম বিদেশী নৌবাহিনীর অফিসার ও নাবিকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। এছাড়া নৌবাহিনীর জাহাজ বিদেশে নিয়মিত শুভেচ্ছা সফরে গমন করে। এতে নবীন অফিসার ও নাবিকদের পেশাগত জ্ঞান বৃদ্ধির পাশাপাশি ভ্রাতৃপ্রতীম দেশের নৌ-সদস্যদের সাথে বন্ধুত্ব ও সুসম্পর্ক স্থাপিত হয়। বাংলাদেশ নৌবাহিনী তার সীমিত সংখ্যক যুদ্ধজাহাজ ও জনবল নিয়ে নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে বিশাল সমুদ্র এলাকায় স্বীয় দায়িত্ব পালন করে চলেছে। নৌবাহিনীর প্রতিটি সদস্য ‘শান্তিতে সংগ্রামে সমুদ্রে দুর্জয়’ এ মূলমন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে দেশমাতৃকার সেবায় নিবেদিত।

আবেদনের যোগ্যতাঃ

আবেদনের যোগ্যতা নাবিক, মহিলা নাবিক ও এমওডিসি (নৌ) ব্যাচে আবেদনের জন্য কমপক্ষে এসএসসি পাস। বাংলাদেশি পুরুষ ও মহিলা নাগরিক হতে হবে। সাঁতার জানা আবশ্যক। অবিবাহিত হতে হবে আগ্রহী প্রার্থীকে।

পদবিসমূহঃ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বাংলাদেশের অন্যতম সামরিক বাহিনী হচ্ছে নৌবাহিনী। এ বাহিনীর কাজ হচ্ছে সমুদ্রপথে যুদ্ধ করা। বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে চার ধরনের সদস্য আছেন: কর্মকর্তা, নাবিক, এমওডিসি (নিরাপত্তারক্ষী) এবং বেসামরিক সদস্যগণ। তবে এদের মধ্যে কেবলমাত্র কর্মকর্তাদেরকেই বেশি সম্মান, ভালো বেতন, ভালো বাসস্থান দেওয়া হয়।

পরিচ্ছেদসমূহ

  • ১পদবিসমূহ (উচ্চক্রম অনুসারে)
    • ১.১অফিসার্স
    • ১.২জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার (জেসিও)
    • ১.৩নাবিক
  • ২বহিঃসংযোগ

পদবিসমূহ (উচ্চক্রম অনুসারে)[সম্পাদনা]

  • আরও পড়ুনঃ
  • ২০২২ সালের বাংলা ক্যালেন্ডার । Bangla calendar 2022
  • একজন পুলিশের কাজ কি? বেতন কত? ও পদবিন্যাস

নাবিক[সম্পাদনা]

ক্রম এবং শাখাসীম্যানকমিউনিকেশনমেকানিক্যালসেক্রেটারিয়েটসাপ্লাইইলেক্ট্রিক্যালরেডিও ইলেক্ট্রিক্যালঅর্ডন্যান্সরেগুলেটিংমেডিকেল
০১অর্ডিনারী সিম্যানআরও (জি) -২এমই – ২রাইটার – ২এসএ – ২ইএন – ২আরইএন – ২ইএন – ২(অর্ড)পিএম – ২এমএ – ২
০২এ্যাবল সীম্যানআরও (জি) -১এমই – ১রাইটার – ১এসএ – ১ইএন – ১আরইএন – ১ইএন – ১(অর্ড)পিএম – ১এমএ – ১
০৩লিডিং সীম্যানএলআরও (জি)এলএমইলিডিং রাইটারএলএসএএলইএনএলআরইএনএলইএন(অর্ড)এলপিএমএলএমএ
০৪পেটি অফিসারপিওআরএস (জি)ইআরএ-৪পিও (ডব্লিউ)পিও (এস)ইএ – ৪আরইএ – ৪ওএ – ৪পিও (আর)পিও (মেড)
০৫চীফ পেটি অফিসারসিআরএস (জি)ইআরএ – ১/২/৩সিপিও (ডব্লিউ)সিপিও (এস)ইএ – ১/২/৩আরইএ – ১/২/৩ওএ – ১/২/৩সিপিও (রেগ)সিপিও (মেড)
০৬সিনিয়র চীফ পেটি অফিসারএসসিপিও (কম)এসসিপিও (ই)এসসিপিও (ডব্লিউ)এসসিপিও (এস)এসসিপিও (এল)এসসিপিও (আর)এসসিপিও (ওই)এসসিপিও (রেগ)এসসিপিও (মেড)
০৭মাস্টার চীফ পেটি অফিসারএমসিপিও (কম)এমসিপিও (ই)এমসিপিও (এস)এমসিপিও (এস)এমসিপিও (এল)/সিইএএমসিপিও (আর)/সিআরইএএমসিপিও (ওই)/সিওএএমসিপিও (রেগ)এমসিপিও (মেড)
০৮অনারারী সাব লেফটেন্যান্ট (এক্স)অনারারী সাব লেঃ (কম)অনারারী সাব লেঃ (ই)অনারারী সাব লেঃ (এস)অনারারী সাব লেঃ (এস)অনারারী সাব লেঃ (এল)অনারারী সাব লেঃ (আর)অনারারী সাব লেঃ (ওই)অনারারী সাব লেঃ (রেগ)অনারারী সাব লেঃ (ডব্লিউ/এম)
০৯অনারারী লেফটেন্যান্ট (এক্স)অনাঃ লেঃ (কম)অনাঃ লেঃ (ই)অনাঃ লেঃ (এস)অনাঃ লেঃ (এস)অনাঃ লেঃ (এল)অনাঃ লেঃ (আর)অনাঃ লেঃ (ওই)অনাঃ লেঃ (রেগ)অনাঃ লেঃ (ডব্লিউ/এম)

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

  • বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ওয়েবসাইট
  • বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে নিয়োগ সংক্রান্ত ওয়েবসাইট

বেতন কতঃ-

  • সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন পদের বেতন স্কেল : তিন বাহিনীর প্রধান হিসেবে জেনারেল/অ্যাডমিরাল/এয়ার চিফ মার্শাল পদপর্যাদা হলে বেতন ৮৬ হাজার টাকা ।
  • (নির্ধারিত) এবং লে. জেনারেল/ভাইস অ্যাডমিরাল/এয়ার মার্শাল পদমর্যাদার ক্ষেত্রে বেতন ৮২ হাজার টাকা।
  • (নির্ধারিত)। এছাড়া  মেজর জেনারেল/রিয়ার অ্যাডমিরাল/এয়ার ভাইস মার্শাল পদের বেতন ৭৮ হাজার টাকা।
  • (নির্ধারিত)। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল/কমডোর/এয়ার কমডোর পদের বেতন ৬৩ হাজার ৫৭০ টাকা।
  • কর্নেল/ক্যাপ্টেন (নৌ)/গ্র“প ক্যাপ্টেন পদের বেতন ৬১ হাজার টাকা।
  • লে. কর্নেল/কমান্ডার/উইং কমান্ডারের বেতন  ৫০ হাজার টাকা।
  • মেজর/লে. কমান্ডার/স্কোয়াড্রন পদের বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৩ হাজার টাকা।
  • এছাড়া অনারারি ক্যাপ্টেন ও অনারারি লে. (নৌ) পদের বেতন ৪২ হাজার ৮৯০ (নির্ধারিত)।
  • অনারারি (সেনা) ও  অনারারি সাব লে. ৩৮ হাজার ৪৮০ টাকা।
  • অন্যান্য পদের মধ্যে ক্যাপ্টেন/লেফটেন্যান্ট (নৌ) ও ফ্লাইট লে. পদের বেতন হচ্ছে ২৯ হাজার টাকা।
  • পাশাপাশি লেফটেন্যান্ট (সেনা)/সাব লে. ও  ফ্লাইং অফিসার পদের বেতন ২৫ হাজার টাকা।
  • সেকেন্ড লে., অ্যাক্টিং সাব লে. ও পাইলট অফিসারের বেতন ২৩ হাজার ১০০ টাকা।
  • মাস্টার চিফ পেটি অফিসার ও মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসারের বেতন ২২ হাজার ৫০০ টাকা।
  • চিফ আর্টিফিসার অফিসারের বেতন ধরা হয়েছে ২২ হাজার ৪০০ টাকা।
  • সিনিয়র চিফ পেটি অফিসার ও সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসারের বেতন ২২ হাজার ২৫০ টাকা।
  • চিফ পেটি অফিসার ও ওয়ারেন্ট অফিসারের বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে ২২ হাজার টাকা।
  • সার্জেন্ট ও পেটি অফিসারের বেতন ১৬ হাজার টাকা, সুবেদার মেজর পদের বেতন ১৫ হাজার ৭০০ টাকা,
  • সুবেদারের বেতন ১৪ হাজার ১২০ টাকা, নায়েক সুবেদারের বেতন ১২ হাজার ৫০০ টাকা,
  • কর্পোরাল, এলএস ও হাবিলদারের বেতন চূড়ান্ত করা হয়েছে ১২ হাজার ৫০০ টাকা।
  • এছাড়া নায়েক, এলএসি ও এবি পদের বেতন ১০ হাজার ২০০ টাকা।
  • ল্যান্স নায়েক, ওডি এবং এসি-১ রিক্রুট পদের বেতন ৯ হাজার টাকা।
  • সিপাহি, রিক্রুট (এমওজিটি) পদের বেতন ধরা হয় ৮ হাজার ৮০০ টাকা।

২০১৬ সালের বেতন কাঠামো অনুযায়ী এবং অর্থ মন্ত্রনালয়ের গেজেট অনুযায়ী লেখা।

ভাতাঃ

তিন বাহিনী প্রধান পদের অন্যান্য বেতন উপাদান ও ভাতাদি৬। বাহিনী প্রধান, উক্ত পদে বহাল থাকাকালীন, ধারা ৫ এ উল্লিখিত বেতন ছাড়াও বাহিনী প্রধান ও একজন কমিশন্ড অফিসার হিসাবে, পদবি ও প্রযোজ্যতা অনুযায়ী, নির্ধারিত পদ্ধতি ও হারে, অন্যান্য বেতন উপাদান ও ভাতাদি প্রাপ্য হইবেন।

  • আরও পড়ুনঃ
  • ২০২২ সালের বাংলা ক্যালেন্ডার । Bangla calendar 2022
  • শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২। Sher-e-Bangla Agricultural University Job Circular 2022
  • বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় (বাউবি) এইচএসসি ভর্তি তথ্য ২০২১-২০২২

সরকারের আদেশ, গেজেট, বিজ্ঞপ্তি, পরিপত্র, চাকরির খবর ও শিক্ষা সংক্রান্ত তথ্য সবার আগে জানতে প্রজ্ঞাপন এর ফেইসবুক পেইজটি লাইক দিয়ে সাথে থাকবেন।

Tags: পদবিন্যাসবাংলাদেশ নৌবাহিনীবাংলাদেশ নৌবাহিনী কাজ কিবাংলাদেশ নৌবাহিনী পদবিন্যাসবাংলাদেশ নৌবাহিনী বেতন ও ভাতাবেতন ও ভাতা
ShareTweetSendShare
Previous Post

একাদশ শ্রেণীর ভর্তি হতে কত টাকা লাগবে? তথ্য ও নীতিমালা । HSC Admission Fee 2022

Next Post

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী পদপদবী বেতন ভাতা ও শ্রেণীবিন্যাস।

Next Post
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী পদপদবী বেতন ভাতা ও শ্রেণীবিন্যাস।

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সর্বাধিক পাঠিত

সরকারি নার্সিং কলেজ তালিকা । List Of Government Nuesing collage

January 10, 2022

ট্রাফিক সাইন কত প্রকার ও কি কি | List Of Road Signs And Meanings

February 13, 2022

বাংলাদেশ নৌবাহিনী ,পদবিন্যাস ,বেতন ও ভাতা

January 10, 2022

স্টুডেন্ট ভিসায় লন্ডন কত টাকা লাগবে, কিভাবে ভিসা প্রসেসিং করা যাবে | How Much Does A Student Visa Cost In London

January 31, 2022
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা ও নীতিমালা
  • ডিসক্লাইমার
  • যোগাযোগ করুন
Email: [email protected]

© 2021 Proggapan - All Rights Reserved | Development By: Eliyas Ahmed.

No Result
View All Result
  • হোম
  • নিয়োগ
  • সরকারি চাকরি
  • বেসরকারি চাকরি
  • বিজ্ঞপ্তি
  • শিক্ষা নিউজ
  • তথ্য
  • আইন
  • দর্শনীয় স্থান

© 2021 Proggapan - All Rights Reserved | Development By: Eliyas Ahmed.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In